Dark
Light
Today: October 15, 2025
October 3, 2025
23 mins read

এনসিপির ব্যাখ্যা শাপলা প্রতীক বরাদ্দ প্রশ্নে

শাপলা প্রতীক বরাদ্দের বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলামের বরাতে এ ব্যাখ্যা প্রকাশ করেন মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

ব্যাখ্যায় তিনি উল্লেখ করেন, ২৮ ফেব্রুয়ারি রাজনৈতিক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর থেকেই এনসিপির প্রতিনিধিদল নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নিয়মিত মতবিনিময়, বৈঠক ও যোগাযোগ রক্ষা করে আসছে। এপ্রিল থেকে দলটির পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নির্বাচন সংক্রান্ত আইন, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন প্রক্রিয়া, নিবন্ধনের সময়সীমা, প্রবাসীদের ভোটাধিকারসহ নানা ইস্যুতে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ অনুযায়ী নতুন করে প্রতীক তালিকাভুক্ত করার উদ্যোগ নেয়। এ লক্ষ্যে কমিশন একটি কমিটি গঠন করে এবং কমিটি মোট ১৫০টি প্রতীক অন্তর্ভুক্তির চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন করে। পরবর্তীতে গত ৪ জুন এনসিপির একটি প্রতিনিধি দল কমিশনে বৈঠক করে এবং সেখানে কমিটির একজন সদস্য তাদের আশ্বস্ত করেন যে চূড়ান্ত তালিকায় ‘শাপলা’ প্রতীক রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমেও খবর প্রকাশিত হয়েছে।

এরপর গত ২২ জুন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় কর্তৃক প্রকাশিত ১০ মার্চ ২০২৫ ইং তারিখের ১৭.০০.০০০০.০২৫.৫০.০৯২.২৪-৪৯ নং স্মারকের গণবিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী রাজনৈতিক দল হিসাবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন দাখিল করে এবং দলের অনুকূলে ‘শাপলা’ প্রতীক সংরক্ষণের জন্য আবেদন জানায়।

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করার সাথে সাথে সারা দেশের আপামর জনসাধারণ এনসিপির প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’-কে চিনতে শুরু করে এবং গণমানুষের সাথে এনসিপির শাপলা প্রতীককেন্দ্রিক এক অভূতপূর্ব আত্মিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়। এছাড়াও ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এনসিপি দেশজুড়ে জুলাই পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে এবং কর্মসূচিতে বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণ এনসিপিকে আপন করে নেয় এবং স্বতস্ফূর্তভাবে খাল-বিল-জলাশয় থেকে শাপলা সংগ্রহ করে কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে এনসিপির প্রতীক হিসেবে শাপলাকে হৃদয় থেকে বরণ করে নেয়।

কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় হঠাৎ করে বিগত ০৯ জুলাই ২০২৫ তারিখে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ সূত্রে এনসিপি জানতে পারে যে, নির্বাচন কমিশন শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। ‘শাপলা’ জাতীয় প্রতীক হওয়ায় নির্বাচনের প্রতীক হিসেবে এটি বিধিমালার তফসিলভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে সংবাদ মাধ্যমকে জানায় নির্বাচন কমিশন।

এরপর বিগত ১৩ জুলাই এনসিপির একটি প্রতিনিধিদল প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য কমিশনারদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনে এক বৈঠকে মিলিত হন এবং বৈঠকের আলোচনায় এবং একটি লিখিত আবেদনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দেয় যে, শাপলাকে জাতীয় প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনের প্রদত্ত ব্যাখ্যা আইনানুগভাবে সঠিক নয় এবং এই বিষয়ে কমিশনের গৃহীত অবস্থানের আইনি ভিত্তি নেই।

বৈঠকে এনসিপি স্পষ্ট করে জানায়, বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(৩), The Bangladesh National Anthem, Flag and Emblem Order, 1972-এর ধারা ৪, Bangladesh National Emblem Rules, 1972-এর বিধি ৩ এবং অন্যান্য বিদ্যমান আইন অনুসারে ‘শাপলা’ প্রতীক তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা এবং রাজনৈতিক দলকে বরাদ্দ দিতে কোনো আইনগত বাধা নেই। ১৯৭২ সালের অর্ডারের ৩য় তফসিল এবং ১৯৭২ সালের বিধিমালার পরিশিষ্ট-ক তে জাতীয় প্রতীকের নকশা অঙ্কিত আছে। ওই নকশা অনুযায়ী জাতীয় প্রতীক হচ্ছে লালচে এবং হলুদ রঙের যুগল বৃত্তের ভেতরে লালচে এবং হলুদ রঙে অঙ্কিত পানির ওপর ভাসমান শাপলা ফুল, দুপাশে দুটি ধানের শীষ, উপরে তিনটি সংযুক্ত পাট পাতা যার ঠিক দুই পাশে দুটি করে চারটি তারকা-এর সন্নিবেশ ও সামষ্টিক রূপ। অর্থাৎ জাতীয় প্রতীকের নকশা এবং রঙ ১৯৭২ সালের অর্ডারের ৩য় তফসিল ও বিধিমালার পরিশিষ্ট-ক দ্বারা সুনির্দিষ্ট। তাছাড়া জাতীয় প্রতীকের শাপলাটি পানিতে ভাসমান কিন্তু ‘ভাসমান শাপলা’ নামে কোনো প্রতীক তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করার আয়োজন ছিল না। শাপলা জাতীয় প্রতীকের চারটি স্বতন্ত্র উপাদানের একটি মাত্র উপাদান।

ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)কে জাতীয় প্রতীকের চারটি উপাদানের একটি উপাদান ‘ধানের শীষ’ বরাদ্দ দিয়েছে এবং বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলকে (জেএসডি) আরেকটি উপাদান ‘তারা’ প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দিয়েছে। সেহেতু নির্বাচন কমিশন ‘শাপলা’-কে প্রতীকের তালিকাভুক্ত করে রাজনৈতিক দলকে বরাদ্দ দিতে পারে। এছাড়াও নির্বাচন কমিশন জাতীয় ফল ‘কাঁঠাল’-কে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রতীক হিসেবে বরাদ্দ দিয়েছে এবং তৃণমূল বিএনপি নামের আরেকটি দলকে ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক বরাদ্দ দিয়েছে। সুতরাং ‘শাপলা’ জাতীয় ফুল হলেও দলের প্রতীক হিসেবে তালিকাভুক্ত হতে আইনগত কোনো বাধা নেই। ধানের শীষ, শাপলা, পাটপাতা এবং তারকা আলাদা আলাদা করে চারটি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়। আর এই চারের সমষ্টিই হচ্ছে জাতীয় প্রতীক যা দুই রঙের দুটি বৃত্ত দ্বারা পরিবেষ্টিত। জাতীয় প্রতীকের উপাদানের মধ্যে দুটি উপাদান ইতোমধ্যে দুটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতীক হিসেবে বরাদ্দকৃত। সর্বোপরি, ‘শাপলা’-কে প্রতীকের তালিকায় তালিকাভুক্ত না করার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের নীতিগত সিদ্ধান্ত ভুল আইনি ভিত্তি ও বোঝাপড়ার ওপর দাঁড়িয়ে আছে।

এতে বলা হয়েছে, এরপর এনসিপির প্রতিনিধি দল দফায় দফায় কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয় এবং কমিশনের কাছে থেকে উক্ত ১৩ জুলাই ২০২৫ তারিখের আবেদনের অগ্রগতি জানতে চাইলেও কমিশন উক্ত বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা ও অবস্থান স্পষ্ট করে নাই। উল্লেখ্য, ১৩ জুলাইয়ের বৈঠকের পরবর্তী কোনো বৈঠকে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে শাপলা প্রতীক বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে কোনো ধরনের আইনি বাধার বিষয়টি আর উল্লেখ করা হয়নি এবং সংবাদমাধ্যমেও আইনি বাধার বিষয়ে কমিশন কোনো বক্তব্য প্রদান করেনি। অর্থাৎ শাপলাকে প্রতীক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত না করার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত কোনো আইনি ভিত্তি দ্বারা গঠিত নয় বরং এনসিপির প্রতি বিরূপ মনোভাব ও স্বেচ্ছাচারী দৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশ বলে প্রতীয়মান হয়।

ব্যখায় আরও বলা হয়, পরবর্তীতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গত ০৩ আগস্ট কমিশনের কাছে চিঠির মাধ্যমের পার্টির অনুকূলে প্রতীক সংরক্ষণের ক্রম হিসেবে ১. শাপলা, ২. সাদা শাপলা এবং ৩. লাল শাপলা উল্লেখ করে এবং শাপলা প্রতীক হিসেবে দৃশ্যমান করার ক্ষেত্রে শাপলার ভিন্ন ভিন্ন ভার্সন বা আংশিক ডিসটর্টেট ভার্সন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে এনসিপি সবসময় আলোচনা করতে প্রস্তুত রয়েছে বলে জানায়। একই দিনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপির প্রতিনিধিদল এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা করে।

এতে বলা হয়, সম্প্রতি মাঠ পর্যায়ে সব যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হওয়ার পর এবং নিবন্ধনের সব শর্ত প্রতিপালন করার ফলশ্রুতিতে নির্বাচন কমিশন জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। কিন্তু গত ২৩ সেপ্টম্বর কমিশনের সিনিয়র সচিব সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার প্রতীক তালিকায় শাপলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি এবং এ কারণে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া যাবে না। নির্বাচন কমিশনের এমন স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত এবং উক্তরূপ বক্তব্য অনভিপ্রেত ও দুঃখজনক। নির্বাচন কমিশনের এহেন একরোখা কার্যকলাপে তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উত্থাপিত হয় এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন ও সব দলের ক্ষেত্রে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির ক্ষেত্রে তাদের আগ্রহ প্রশ্নবিদ্ধ হয়।

ব্যাখ্যায় বলা হয়, সার্বিক বিবেচনায় আমরা আশা করি, নির্বাচন কমিশন ২০০৮ সালের নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী এনে জাতীয় নাগরিক পার্টি’র অনুকূলে ১. শাপলা, ২. সাদা শাপলা এবং ৩. লাল শাপলা থেকে যে কোনো একটি প্রতীক বরাদ্দ করবে এবং এক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন নিজের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে ইতোপূর্বের স্বেচ্ছাচারী ও একরোখা মনোভাব পরিত্যাগ করবে এবং এমনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে যাতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন ও সব দলের ক্ষেত্রে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির ক্ষেত্রে তাদের আগ্রহ জনমনে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

Previous Story

ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেছেন মাহাথির।

Next Story

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে শোকবার্তা মির্জা ফখরুলের

Previous Story

ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেছেন মাহাথির।

Next Story

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে শোকবার্তা মির্জা ফখরুলের

Latest from Blog

আলি আমজদের ঘড়িঘর

সরোজ কান্তি দেওয়াঞ্জী , সিলেট শহরের কোর্ট পয়েন্টে, সুরমা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে এক পুরোনো সাক্ষী—আলি আমজদের ঘড়িঘর।যে ঘড়িঘর দিনের আলোয় সময় বলে, আর রাতে শহরের নিস্তব্ধতায় অতীতের গল্প শোনায়। বলা হয়,

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর ২০২৫ অনুষ্ঠানকে ঘিরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ বৈঠক

কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে জড়িত, তাদের কণ্ঠ রেকর্ডসহ প্রমাণ রয়েছে: তাহের

অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা প্রশাসনে একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর অনুগতদের বসিয়ে ‘পরিকল্পিত নির্বাচন’ আয়োজনের ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি দাবি করেছেন, এ ষড়যন্ত্রে

শাপলার পরিবর্তে নতুন প্রতীক নির্বাচনে এনসিপিকে সময়সীমা নির্ধারণ করল ইসি

জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে দলটিকে শাপলার বিকল্প প্রতীক বেছে নিতে হবে। মঙ্গলবার

ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের প্রত্যেককে দেওয়া হচ্ছে ৫ হাজার টাকা

আওয়ামী লীগের কাছে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে, আর সেই অর্থ ব্যবহার করে তারা আসন্ন নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত দলের সদস্যদের ঝটিকা মিছিলে অংশ নিতে প্রলুব্ধ করতে
Go toTop

Don't Miss

আলি আমজদের ঘড়িঘর

সরোজ কান্তি দেওয়াঞ্জী , সিলেট শহরের কোর্ট পয়েন্টে, সুরমা নদীর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর ২০২৫ অনুষ্ঠানকে ঘিরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের