Dark
Light
Today: October 15, 2025
October 3, 2025
24 mins read

উপদেষ্টাদের নিয়মিত বিদেশ সফর এবং প্রধান উপদেষ্টার বড় দলে ঘুরে বেড়ানো নিয়ে যত বিতর্ক তৈরি হয়েছে

সরকারি নথি ও দেশের গণমাধ্যমের খবরে দেখা গেছে, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রায় ১৪ মাসে প্রধান উপদেষ্টা ১৩ বার বিদেশ সফর করেছেন। এছাড়া সরকারের অন্যান্য উপদেষ্টারাও নিয়মিত বিদেশ সফরে যাওয়া নিয়ে সমালোচনার মুখে রয়েছেন। বিশেষভাবে, কিছু উপদেষ্টাকে এমন অনুষ্ঠানেও অংশ নিতে দেখা গেছে, যেগুলোকে অনেকে ‘গুরুত্বহীন’ হিসেবে দেখেন।

জাতিসংঘ অধিবেশনে যোগ দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র সফর করে মাত্রই দেশে ফিরলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস, যেই সফরে তার সঙ্গী হয়েছিলেন সরকারের বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা, সরকারি কর্মকর্তা ও রাজনৈতিক দলের কয়েকজন প্রতিনিধিও।

সরকারি একটি নথিতে দেখা গেছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এই সফরে অন্তত ১০০ জন তালিকাভুক্ত হয়েছিলেন।

যদিও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম গত সপ্তাহে একটি ফেসবুক পোস্টে দাবি করেছেন, প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী ছিলেন ৬২ জন।

বিশাল বহর নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার যুক্তরাষ্ট্র সফরের বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা সমালোচনাও দেখা দেয়।

পরে গত মাসের শেষে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি জনগণের করের টাকায় বিদেশ সফরে এত বড় প্রতিনিধি দল পাঠানোর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিবৃতিও দেয়।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম গত বছরের চেয়ে এবার প্রতিনিধি দলের সংখ্যা আরো কমবে। কিন্তু সেটা আরও বেড়েছে’।

গত বছরের ডিসেম্বরে উপদেষ্টা কিংবা সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ যাত্রা নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হলেও তার কিছুই মানা হচ্ছে না বলেও দাবি করছেন বিশ্লেষকরা।

সরকারের অর্থ ব্যয় করে উপদেষ্টা কিংবা কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর এবং এতে বাংলাদেশের অর্জন কতখানি তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিশাল বহর নিয়ে বিদেশ সফর কিংবা উপদেষ্টা ও আমলাদের বিদেশ সফর নিয়ে নানা সমালোচনাও হয়েছিল।

কিন্তু গণঅভ্যুত্থানের পর নতুন সরকার কেন একই পথে হাঁটছে সেই প্রশ্নও তুলছেন বিশ্লেষক ও সাবেক আমলাদের কেউ কেউ।

বিশাল সফরদল নিয়ে কেন?

গত ২২ সেপ্টেম্বর রাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক যান।

সরকারি একটি নথি অনুযায়ী, তার সঙ্গে সফরে ছিলেন কয়েকজন উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, সচিব, রাজনীতিবিদ, নিরাপত্তা দল এবং অন্যান্য কর্মকর্তা—মোট অন্তত ১০০ জন।

সফরদলের এই বিশাল উপস্থিতি নিয়ে টিআইবির সমালোচনার পর, ২৬ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তার ভেরিফাইড পেজে একটি পোস্ট দেন। তিনি লেখেন, ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে সদস্যসংখ্যা শেখ হাসিনা আমলের তুলনায় কমই নয়, বরং দলটি অনেক বেশি লক্ষ্যনিষ্ঠ এবং পরিশ্রমী।

সেখানে তিনি দাবি করেন, গত বছর এই জাতিসংঘ সম্মেলনে ৫৭ জন অংশ নিয়েছিলেন। এবার এই সংখ্যা ৬২ জন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জাতিসংঘ অধিবেশনে বাংলাদেশের সরকারপ্রধানের নির্ধারিত বক্তৃতার সময় সফরসঙ্গীদের মধ্যে মাত্র কয়েকজনের উপস্থিতির সুযোগ থাকে।

যে কারণে এত বিশাল সংখ্যক সফরসঙ্গী নিয়ে জাতিসংঘ অধিবেশন যোগ দেওয়ার বিষয়টির যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা।

সাবেক সচিব আব্দুল আউয়াল মজুমদার বলেন, ‘এই সরকারের কাছে আমাদের অনেক প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু তারা প্রত্যাশার ধারে কাছেও যেতে পারেন নাই। এখন কোনো কোনো ঘটনায় তিন চারজন একসঙ্গে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে পিকনিকে যাচ্ছে।’

যদিও এই প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, এই বছরের প্রতিনিধি দলের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা কর্মী, যারা প্রধান উপদেষ্টাসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত রয়েছে।

এছাড়াও তিনি জানিয়েছিলেন, এই বছরের প্রতিনিধি দলের মধ্যে বেশ কয়েকজন ব্যক্তি রয়েছেন যারা ৩০ সেপ্টেম্বরের রোহিঙ্গা সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন।

তবে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন তুলে বলেছেন, ‘এই যে একশোর ওপরে মানুষ গেলো। যদি এত মানুষ যেতে হয় তার যৌক্তিক ভিত্তি থাকতে হবে। তারা রাষ্ট্রীয় স্বার্থকে বিবেচনায় নিয়ে পুরো রাষ্ট্রের স্বার্থ প্রমোট করার জন্য যাচ্ছে তাদের সুনির্দিষ্ট কার কী ভূমিকা, কীভাবে ভূমিকা পালন করছে?’

গত জুনে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। সেই সফরে বিএনপি নেতা তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকও করেন অধ্যাপক ইউনূস। সেবারও তিনি বড় প্রতিনিধি দল নিয়ে গিয়েছিলেন বলে আলোচনা হয়েছিল।

ওই সফরে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর সাথে সম্ভাব্য বৈঠকের কথা বলা হলেও শেষ পর্যন্ত তা না হওয়ায় এ নিয়ে নানা সমালোচনাও দেখা যায়।

উপদেষ্টাদের ঘনঘন বিদেশ সফর নিয়ে প্রশ্ন

বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে প্রায় ১৪ মাস হলো। এই সময়ে সরকারের উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারিসহ উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের বিদেশ সফর নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হতে দেখা গেছে।

এ বছরের আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে দুই দফায় যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করেছেন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। এসব জায়গায় বেশিরভাগই ছিল বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজিত অনুষ্ঠান।

আরেক ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদও গত এক বছরে অন্তত তিন বার বিদেশ সফর করতে দেখা গেছে। গত বছরের অক্টোবরে সুংযুক্ত আরব আমিরাত, নভেম্বরে সুইজারল্যান্ড, চলতি বছরের জুনে মরক্কো সফরে যান।

এ বিষয়ে বক্তব্যের জন্য দুইজন ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কোনো উত্তর পাওয়া যায়নি।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের উদাহরণ টেনে বলেন, ‘এই সংস্কৃতি ছিল বিগত সরকারের আমলে। আগে আওয়ামী লীগের সময়ে যা হয়েছে এখনো কেন সেই ধারাবাহিকতা দেখা যাবে?’

সরকারি নথিপত্রে দেখা গেছে, উপদেষ্টা কিংবা আমলারা গত এক বছরে বিভিন্ন সময়ে যে বিদেশ সফর করছেন তার মধ্যে অনেক সফরের গুরুত্ব কতখানি তা নিয়ে নানা প্রশ্ন আছে।

সাবেক সচিব আব্দুল আউয়াল মজুমদার বলেন, ‘বিদেশ সফরের নামে আমাদের দেশে নৈরাজ্য চলে। এখানে কোনো নিয়মনীতি নাই। বিবেকের দায় নেই। সুযোগ পেলেই বিদেশ যায়, অর্থের অপচয় হয়, কাজের ক্ষতি হয়। এটা একটা নেশার মতো হয়ে যায়।’

তিনি বলছিলেন, বর্তমান সরকার জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের পর নতুন সরকার। এই সরকার অতীতের নিয়মের পরিবর্তন আনতে পারেনি। বরং তাদের সেই পথেই হাঁটছে।

নিজেদের নির্দেশনা মানছে সরকার?

গত বছরের অগাস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ডিসেম্বরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বিদেশ ভ্রমণ সংক্রান্ত ১৩ দফা বিশেষ নির্দেশনা জারি করা হয়।

সেখানে বিদেশ সফরে নিরুৎসাহিত করাসহ একই অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা ও সচিবের বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু সে সব নির্দেশনা কতটুকুই বা মানা হচ্ছে?

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়ার সইয়ে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।

ওই ১৩ দফা নির্দেশনায় সাধারণভাবে বিদেশ ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা, বছরের সম্ভাব্য বিদেশ ভ্রমণের একটি তালিকা জানিয়ে রাখা, বিদেশ ভ্রমণের জন্য মন্ত্রণালয়ভিত্তিক ডেটাবেজ তৈরি করা (প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এর কাঠামো তৈরি করে দেবে এবং এর তথ্য সংরক্ষণ করবে), সব স্তরের সরকারি কর্মকর্তাদের একাধারে বিদেশ ভ্রমণ পরিহার করা, মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ও সচিব একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণ সাধারণভাবে পরিহার করতে হবে।

এছাড়াও জাতীয় স্বার্থে অনুরূপ ভ্রমণ একান্ত অপরিহার্য হলে তেমন অপরিহার্যতার বিষয় সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা, মন্ত্রণালয়ের সচিব ও অধীন অধিদপ্তর বা সংস্থা প্রধানেরা একান্ত অপরিহার্য জাতীয় স্বার্থ ছাড়া একসঙ্গে বিদেশ ভ্রমণে যাবে না বলেও নির্দেশনায় বলা হয়েছিল।

অন্যদিকে, বিদেশে অনুষ্ঠেয় সেমিনার বা কর্মশালা ইত্যাদিতে অংশগ্রহণের জন্য উপদেষ্টা ও সচিব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণের প্রস্তাবের ক্ষেত্রে আমন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ থেকে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এবং অপরাপর অংশগ্রহণকারী দেশ থেকে কোন পর্যায়ের কর্মকর্তারা তাতে অংশ নিচ্ছেন, সেই তথ্যও যুক্ত করতে বলা হয়েছিল সরকারের নির্দেশনায়।

কিন্তু এ নির্দেশনা কতখানি মানা হচ্ছে সেটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সাবেক আমলা ও বিশ্লেষকদের কেউ কেউ।

সাবেক সচিব আব্দুল আউয়াল মজুমদার বলেন, ‘বিদেশ যাত্রা নিয়ে সরকারের নিজের নির্দেশনা সেটি প্রতিপালিত হচ্ছে না কারণ হচ্ছে সরকার নিজেই ব্যর্থ। সরকার নিজেরা নির্দেশনা দিয়ে নিজেরাই সেটি ভঙ্গ করছে।’

‘প্রধানমন্ত্রীর অফিস থেকে সার্কুলার হয়, সেই নিয়ম তারাই ভাঙেন। তাহলে এরকম সার্কুলার হওয়ার দরকার নাই। সার্কুলার জারি হলে সেই নীতি ভাঙলে সরকারের ইমেজ নষ্ট হয়। বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়, যোগ করেন মজুমদার।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

Previous Story

ধানমন্ডি-৩২ এ ২৫ হাজার মানুষের সমাবেশ আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।

Next Story

নিউইয়র্কে জামায়াত নেতা তাহেরের সম্মানে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

Previous Story

ধানমন্ডি-৩২ এ ২৫ হাজার মানুষের সমাবেশ আয়োজনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।

Next Story

নিউইয়র্কে জামায়াত নেতা তাহেরের সম্মানে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

Latest from Blog

আলি আমজদের ঘড়িঘর

সরোজ কান্তি দেওয়াঞ্জী , সিলেট শহরের কোর্ট পয়েন্টে, সুরমা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে এক পুরোনো সাক্ষী—আলি আমজদের ঘড়িঘর।যে ঘড়িঘর দিনের আলোয় সময় বলে, আর রাতে শহরের নিস্তব্ধতায় অতীতের গল্প শোনায়। বলা হয়,

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর ২০২৫ অনুষ্ঠানকে ঘিরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৫ অক্টোবর) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এ বৈঠক

কিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে জড়িত, তাদের কণ্ঠ রেকর্ডসহ প্রমাণ রয়েছে: তাহের

অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা প্রশাসনে একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর অনুগতদের বসিয়ে ‘পরিকল্পিত নির্বাচন’ আয়োজনের ষড়যন্ত্র করছেন বলে অভিযোগ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি দাবি করেছেন, এ ষড়যন্ত্রে

শাপলার পরিবর্তে নতুন প্রতীক নির্বাচনে এনসিপিকে সময়সীমা নির্ধারণ করল ইসি

জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেন, আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে দলটিকে শাপলার বিকল্প প্রতীক বেছে নিতে হবে। মঙ্গলবার

ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের প্রত্যেককে দেওয়া হচ্ছে ৫ হাজার টাকা

আওয়ামী লীগের কাছে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে, আর সেই অর্থ ব্যবহার করে তারা আসন্ন নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত দলের সদস্যদের ঝটিকা মিছিলে অংশ নিতে প্রলুব্ধ করতে
Go toTop

Don't Miss

আলি আমজদের ঘড়িঘর

সরোজ কান্তি দেওয়াঞ্জী , সিলেট শহরের কোর্ট পয়েন্টে, সুরমা নদীর

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর ২০২৫ অনুষ্ঠানকে ঘিরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের